1–লিভার ও কিডনির ক্ষতি: এই ধরনের ঔষধ লিভার ও কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হতে পারে।
2–হৃদরোগের ঝুঁকি: কিছু ঔষধ হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, যা হৃদরোগ বা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।
3—মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা: বিষণ্ণতা, উদ্বেগ বা মেজাজের ওঠানামার মতো মানসিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
4—ওজনের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি: ঔষধের মাধ্যমে ওজন বাড়ানো হলে, তা শরীরে চর্বি হিসেবে জমা হতে পারে এবং মাংসপেশির বিকাশ ঠিকমতো হয় না। ফলে শরীরের গঠন অস্বাভাবিক হতে পারে।
1–পুষ্টির প্রাচুর্য: পর্যাপ্ত ভিটামিন, খনিজ এবং প্রোটিন শরীরের কোষগুলোর সঠিক বৃদ্ধি এবং মেরামত নিশ্চিত করে, যা শক্তি বৃদ্ধি ও শরীরের সুস্থ গঠন নিশ্চিত করে।
2–রক্তের সঠিক ভারসাম্য: পর্যাপ্ত হিমোগ্লোবিন রক্তে অক্সিজেন পরিবহন বৃদ্ধি করে, যা শরীরে সতেজতা, কর্মশক্তি এবং শারীরিক বৃদ্ধি উন্নত করতে সহায়ক।
3-ক্ষয় রোগ রোধ করবে
4-খুদা মন্দ দূর করে রুচিকে বৃদ্ধি করবে
5-সর্দি কাশি এই ধরনের এলার্জি কমে যাবে
6-আপনার শরীরকে সুন্দর করে তুলবে
7-১০০% স্বাস্থ্য ভালো করবে।
ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্য কার্যকারিতা